Posts

যেসব ফল ওজন কমায়

Image
যেসব ফল ওজন কমায় , How to lose Waite ১ তরমুজঃ তরমুজ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর ও ওজন কমাতে সাহায্য করে। তরমুজ খিদে কমিয়ে দেওয়ার সঙ্গে মেদ জমতেও দেয় না। যেসব ফল ওজন কমায় ২ লেবুঃ লেবুতে আছে ভিটামিন সি ও সাইট্রিক অ্যাসিড যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। যেসব ফল ওজন কমায় , How to lose Waite ৩ কমলালেবুঃ কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে পানি, ভিটামিন ও ফাইবার আছে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করত শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। যেসব ফল ওজন কমায় ৪ নারকেলঃ নারকেল যকৃতের বিপাক হার বাড়িয়ে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন। যেসব ফল ওজন কমায় ৫ কাঁচা পেয়ারাঃ পেয়ারায়  প্রোটিন ও ফাইবার আছে। এটি হজম হতে অনেক সময় লাগে, ফলে তা ক্ষুধা কমায়। এছাড়া কাঁচা পেয়ারায় চিনি অনেক কম থাকে,তাই কাঁচা পেয়ারা খেলে ওজন বাড়ে না। যেসব ফল ওজন কমায় , How to lose Waite ৬ সফেদাঃ হজমে সাহায্য করে সফেদা।এছাড়া পেটের মেদ ও অতিরিক্ত ওজন কমে সহজে।

ওজন বাড়ায় যেসব খাবার

Image
ওজন বাড়ায় যেসব খাবার How to increase Waite. ১ কলাঃ সবথেকে তাড়াতাড়ি ওজন বাড়ানোর উপযোগী খাবার হল কলা। প্রতিদিনের ডায়েটে কলা রাখুন । ওজন বাড়ায় যেসব খাবার ২ চিজঃ ওজন বাড়ানোর জন্য  প্রতিদিন ব্রেকফাস্টে চিজ খান। ওজন বাড়ায় যেসব খাবার How to increase Waite. ৩ চর্বি যুক্ত মাছঃ দ্রুত ওজন বাড়াতে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখুন চর্বি যুক্ত মাছ। ভালো ফলাফল পেতে মাখন ও অলিভ অয়েলে মাছ ভেজে নিন। ওজন বাড়ায় যেসব খাবার ৪ আলুঃ দ্রুত ওজন বাড়াতে রোজকার খাবারে আলু রাখতে ভুলবেন না। আলুতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার এবং ভিটামিন 'সি' আছে । ওজন বাড়ায় যেসব খাবার How to increase Waite. ৫ পিনাট বাটারঃ ওজন বাড়ানোর জন্য সহজ ও স্বাস্থ্যকর উপায় হল পিনাট বাটার। প্রতিদিন ১০০ গ্রাম করে বাদাম খান। ১০০ গ্রাম বাদামে ৫০০ / ৬০০ ক্যালোরি আছে। তাছাড়া ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ভিটামিন 'ই' এবং ফাইবার আছে। ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম খুবই উপকারি। ওজন বাড়ায় যেসব খাবার How to increase Waite. ৬ ডিমঃ ওজন বাড়াতে প্রোটিন, ভিটামিন 'ডি', স্বাস্থ্যকর কোলেস

ওজন বাড়ায় এমন ফল

Image
ওজন বাড়ায় এমন ফল ১ আনারসঃ সুস্বাদু রসাল ও ফল আনারস। কিন্তু এই ফলে চিনির পরিমাণঅখুব বেশি যা ওজন কমানোর পথে বড় বাধা হয়ে দাড়ায়। ওজন বাড়ায় এমন ফল ২ আমঃ আমের মধ্যে চিনির পরিমাণ খুব বেশি। আমে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম। ওজন বাড়ায় এমন ফল ৩ জুসঃ আমরা যখন ফল থেকে রস বের করে নিই, তখন তা গিয়ে দাঁড়ায় ফাইবার ছাড়া শুধুই ফলের মধ্যে থাকা গ্লুকোজ।মানে, ফলের ফ্লেভারের চিনির রস। যার সঙ্গে মিষ্টি সোডার কোনো পার্থক্য নেই। ওজন বাড়ায় এমন ফল ৪ ড্রাই ফ্রুটসঃ ড্রাই ফ্রুটসকে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসেবে গণ্য করা হলেও ড্রাই ফ্রুটের টাটকা ফলের তুলনায় দ্রুত রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়। ওজন বাড়ায় এমন ফল ৫ পেঁপেঃ পেঁপেতে আছে চিনির পরিমাণ যেমন বেশি, তেমনই ফাইবার প্রায় নেই বললেই চলে। তাই এক দিকে যেমন রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে, তেমনই ফাইবার না থাকায় মেটাবলিজমে সাহায্য করে না পেঁপে।

প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস

Image
প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস ১ মাথাব্যথা হলে প্রচুর মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে কাজ করে। খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা কার্যকর। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস ২ জ্বর হলে খেতে মধুও খেতে পারেন। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস ৩ স্ট্রোক প্রতিরোধ চা খান। অনেক সমীক্ষায় দেখা গেছে নিয়মিত চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না ফলে ঝুঁকি কমে আসে অনেকখানি স্ট্রোকের। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস ৪ ঠান্ডা লাগলে রসুন খেতে পারেন। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস ৫ পেটের পীড়ায় খেতে পারেন কলা ও আদা। আদা বমি বমিভাব দূর করে। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস ৬ পেঁয়াজ হাঁপানি রোগীদের শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে ভূমিকা রাখে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস ৭ স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য ও বাঁধাকপি কার্যকর।

ত্বক ও চুলের যত্নে কালোজিরা উপকারিতা

Image
ত্বক ও চুলের যত্নে কালোজিরা ১ চুলঃ কালোজিরার তেল চুলের কোষ ও ফলিকলকে শক্তিশালী করে যার ফলে নতুন চুল সৃষ্টি হয়।  কালোজিরার তেল চুলের গোড়া শক্ত করে ও চুল পড়া কমায়। ২  ত্বক উজ্জ্বল হবেঃ মধু ও কালোজিরার পেস্ট বানিয়ে ত্বকে লাগিয়ে ৩০/৪০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন, এতে ত্বক উজ্জ্বল হবে। ৩  কালোজিরার তেলঃ ঔষধি গুণসম্পন্ন কালিজিরার তেল রোগের নিদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু সৌন্দর্যচর্চাতেও এটি পিছিয়ে নেই। বিশেষ করে যৌবনদীপ্ত ত্বকের জন্য নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন । ৪ পুষ্টিগুণের পাশাপাশিঃ কালিজিরার তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, বি২ ও ভিটামিন সি, যা ত্বকের যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। ৫ শুষ্ক ত্বকেরঃ শুষ্ক ত্বকের জন্য কালোজিরার গুঁড়া ও কালোজিরার তেলের সাথে তিলের তেল মিশিয়ে ত্বকে মাখুন। এক সপ্তাহের ভিতরে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখবেন। কালোজিরার গুণের শেষ নেই।( ত্বক ও চুলের যত্নে কালোজিরা উপকারিতা )

রূপচর্চায় কলার ব্যবহার

Image
রূপচর্চায় কলার ব্যবহার ১ ত্বকের আর্দ্রতা রক্ষাঃ কলায় আছে উচ্চ পটাশিয়াম যা ত্বকের আর্দ্রতা দরে রাখতে সাহায্য করে। একটি কলার অর্ধেক অংশ চটকে তা দিয়ে মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করুন, এতে ত্বক নরম ও কোমনীয় হবে। অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বকে কলার পাশাপাশি মধু ব্যবহার করে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। ২  ব্রণ নিয়ন্ত্রণঃ কলার খোসায় আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা ব্রণের উপর কলার খোসার সাদা অংশ বাদামি হয়ে যাওয়া পর্যন্ত ঘষতে হবে। মুখের দাগ ও ব্রণ দূর করতে সপ্তাহে ২ এটি ব্যবহার করুন।  ৩ পায়ের যত্নেঃ ত্বকের মতো পায়ের যত্ন নিতেও কলা বেশ উপকারী ফল। কলা চটকে পায়ের মাস্ক তৈরি করে তা পায়ে লাগিয়ে ১৫/২০ মিনিট অপেক্ষা করুণ। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন, এর ফলে পা হবে নরম ও কোমল। ৪ চোখের ফোলাভাব দূর করতেঃ একটা কলার অর্ধেক চটকে নিয়ে এটি চোখের চারপাশে ব্যবহার করুন। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ১০/১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি চোখের ফোলাভাব দূর করতে সাহায্য করবে। ৫ চুলের যত্নেঃ চুল পড়া কমাতে কলা ও দই চটকে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি চুলে লাগিয়ে ১৫/২০ মিনিট অপেক্ষা করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুলের শুষ্কতা কমাতে কলা ও মধু ম

রূপচর্চায় চন্দনের উপকারিতা অসাধারণ

Image
রূপচর্চায় চন্দনের উপকারিতা অসাধারণ ১ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চন্দনের উপকারিতা অসাধারণ । মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য হলুদ বাটা ও চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগান। ২৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল হবে। ২ তৈলাক্ত ত্বকঃ চন্দনের ফেস প্যাক তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা দূর করে থাকে। চন্দন গুঁড়োর সাথে টমেটোর রস মিশিয়ে পেস্ট বানান। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ১৫/২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ৩ ত্বকের উজ্জ্বলতাঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চন্দনের উপকারিতা অসাধারণ । উজ্জ্বল ও মসৃণ  ত্বকের জন্য হলুদ বাটা ও চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগান। ২০/২৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে করলে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল হবে। ৪ ত্বকের বলিরেখা দুরঃ  নিয়মিত চন্দন ব্যবহারে ত্বকে বলিরেখা কমে এবং ত্বক দীর্ঘ সময় সজীব থাকে। সপ্তাহে অন্তত ৩/৪ দিন চন্দন গুঁড়ো, গোলাপ জল ও গ্লিসারিন মিশিয়ে ত্বকে ব্যাবহার কর্রু। ২০/২৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। আকর্ষণীয় নজরকাড়া ত্বকের জন্য নিয়মিত চন্দন ব্যবহারের