Posts

Showing posts from November, 2018

রূপচর্চায় হলুদের ব্যবহার

Image
 রূপচর্চায় হলুদের ব্যবহার ১ হলুদ ও ময়দাঃ সবরকম ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক স্ক্রাব তৈরি করতে হলুদ ও ময়দা মিশিয়ে নিতে পারেন। হলুদ ত্বকের জন্য বেশ সংবেদনশীল ও উপকারি। এটি ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল কমায় ২ হলুদের সঙ্গে লেবুর রস ও মধুঃ হলুদের সঙ্গে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে মুখ এবং গলায় ব্যবহার করুন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে তা ধুয়ে নিন। প্রতিদিন ব্যবহারে ত্বকে উজ্জ্বল ভাব বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্রণও দূর হবে। ৩ হলুদ ও জলপাইয়ের তেলঃ হলুদে নানা ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বক তরুণ ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে। জলপাইয়ের তেল ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা রক্ষা করে। ৪ হলুদ ও মধু: ত্বকের ভেতরের আর্দ্রতা রক্ষা করে উজ্জ্বল ত্বক বৃদ্ধি  করতে হলুদ ও মধুর মিশ্রণ সাহায্য করে। ৫ কাঁচা হলুদ ও নিমপাতাঃ  ব্রনের দাগ দূর করতে কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে দাগের উপর লাগান। ব্রণ এর দাগ চলে যাবে। ৬ অ্যালার্জির সমস্যাঃ হলুদ মেশানো পানিতে গোসল করলে অ্যালার্জি ও র‍্যাশের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। (  রূপচর্চায় হলুদের ব্যবহার )

ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার জাদুকরী উপায়

Image
ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার জাদুকরী কিছু উপায় ১ কমলা ঃ কমলার রস আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে, তাই কমলার রস ব্যবহার করতে পারেন আপনার গলা ও ঘাড়ে। ২ অলিভ ওয়েলঃ অলিভ ওয়েল আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারি। তাই আপনার গলা ও ঘাড়ের ত্বক সুন্দর রাখতে অলিভ ওয়েল ম্যাসেজ করুন। ৩ অ্যালোভেরাঃ অ্যালোভেরা জেল গলায় ও ঘাড়ে ম্যাসেজ করুন, প্রতিদিনের ব্যবহারে ঘাড় ও গলার ত্বক উজ্জ্বল হবে ৪ গোলাপজলঃ ঘাড় ও গলার কালো ছাপ গোলাপজল দিয়ে দূর হয়। গোলাপ জ্বল নিয়ে আপনার ঘাড় ও গলা পরিষ্কার করুন। গোলাপজলের সাথে সামান্য হলুদের গুড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন, পেস্টটি ঘাড়ে ও গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ৫ নারিকেল তেলঃ নারিকেল আমাদের ত্বকের পোড়া ভাবও দূর করে। নারিকেল তেল হাতে নিয়ে ঘাড় ও গলায় ম্যাসেজ করুন। ৬ শসাঃ শসা ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তাই আপনার ঘাড় ও গলায় শসার রস ব্যবহার করুন। ( ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার জাদুকরী উপায় )

আমলকির কিছু অসাধারন উপকারিতা

Image
আমলকির কিছু অসাধারন উপকারিতা ১ সকালে প্রতিদিন  আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশে খাওয়া যেতে পারে। ফলে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। ২ আমলকির রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। আমলকিতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সঙ্গে জড়িও ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ৩ শরীরের কার্যক্ষমতা ও পেশী মজবুত করে, শরীর ঠাণ্ডা রাখে। এটি হৃদযন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে থাকে। ৪ আমলকীতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় নিয়মিত ২/৩ টি করে আমলকি খেলে ভিটামিন (সি) এর অভাবজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ৫  প্রতিদিন সকালে মধুর সঙ্গে আমলকির রস মিশিয়ে খেলে চর্মরোগ নিরাময় হয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় ও কালো দাগ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। ( আমলকির কিছু অসাধারন উপকারিতা )

ত্বক ও চুলের যত্নে জলপাই

Image
ত্বক ও চুলের যত্নে জলপাই 1 কালো জলপাইয়ের তেলে আছে ফ্যাটি এসিড ও এ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে। জলপাইয়ের তেল চুলের গোড়ায় লাগালে চুলের গোড়া মজবুত হয়। চুল পড়া সমস্যা দূর হয়। 2 এছাড়া ত্বকের ক্যানসারের হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ত্বকের যে ক্ষতি হয় তা রোধ করে জলপাই। 3  জলপাইয়ে ভিটামিন এ আছে। ভিটামিন এ চোখের জন্য উপকারি। যাদের চোখ আলো ও অন্ধকারে সংবেদনশীল তাদের জন্য ঔষধের কাজ করে এটি।   জীবাণুর আক্রমণ, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় ইনফেকশনজনিত সমস্যাগুলো দূর করে এই জলপাই। 4 বয়সের কারণে অনেকেরই হাড়ের ক্ষয় হয় । হাড়ের ক্ষয় রোধ করে জলপাইয়ের তেল । 5 জলপাইয়ে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে, যা দেহের ক্যান্সারের জীবাণুকে ধ্বংস করে ও রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা  বাড়ায় দ্বিগুণ পরিমাণে। ( ত্বক ও চুলের যত্নে জলপাই )

নারকেল তেল কেন চুলের যত্নে সেরা

Image
চুলের যত্নে  নারকেল তেল 1 একটি প্রাকৃতিক প্রসাধনী হচ্ছে নারিকেল তেল যা চুলের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে নারকেল তেলের জুড়ি নেই। 2 নারিকেল তেল চুলের কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। কম দামে ও সহজলভ্য চুলের কন্ডিশনার হচ্ছে নারিকেল তেল। এই তেল প্রয়োজনীয় পুষ্টি দিয়ে ক্ষতিকর প্রভাব থেকে চুলকে রক্ষা করে থাকে। নারিকেল তেল ব্যবহারে চুল তাড়াতাড়ি বড় হয়। 3 প্রাকৃতিক এই তেল শুধু চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা করে তা নয়, নিয়মিত এই তেল ব্যবহারে করলে চুল ও ত্বক ভালো রাখার পাশাপাশি শরীরের অনেক অসুখও দূর হয়। 4 খাঁটি নারিকেল তেল একদম পানির কালার হয়। নারিকেল তেলের  বড় গুণ হচ্ছে এটি ঠান্ডা হলে জমে যায়।তেল খাঁটি কিনা তা বোঝার জন্য 30 মিনিট ফ্রিজে জমতে দিন, যদি পুরোপুরি জমে গিয়ে থাকে, তাহলে বুঝবেন আপনার তেল খাঁটি। 5 যদি হলুদ বা গ্রে কালারের হয়ে থাকে তাহলে বুঝবেন এতে কেমিক্যাল মেশানো আছে। এই সকল ভেজাল তেল ব্যবহার করার ফলে পড়ে  চুল। 6 এই তেলেই চুলের যাবতীয় প্রায় সব প্রব্লেমের সমাধান আছে।  চুলের আগা ফাটা, খুশকি,  চুলের গোঁড়া মজবুত করা চুলকে ময়েশ্চারাইজড করা, ইত্যাদি। ( নারকেল তেল কেন চুলের যত্নে  সেরা )

অ্যালো ভেরা দিয়ে রূপচর্চা

Image
অ্যালো ভেরা দিয়ে রূপচর্চা 1 অ্যালো ভেরা’র গাছ থাকলে, সেটার পাতা কেটে জেল বের করুন। সংক্রমণ কমাতে এই জেল মুখ ও শরীরে লাগান। এটি রোদে পোড়াভাব কমায় এবং ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। মেইকআপ তোলার কাজেও অ্যালো ভেরা ব্যবহার করা যায়। 2 পেঁপেতে ত্বকের রং হালকা করার উপাদান রয়েছে। কয়েক টুকরো অ্যালভেরা জেল এবং পেঁপে ম্যাস করে পেস্ট তৈরি করুন। এবার প্যাকটি ত্বকে ব্যবহার করুন। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।ত্বক হবে কোমল ও মসৃণ। 4 অ্যালো ভেরা’র জেল ও লেবুর রস মিশিয়ে দাগ এমনকি যেখানে ত্বকের রংয়ের অসামঞ্জস্যতা আছে তার উপরে লাগান। ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। 5 চুলের বৃদ্ধিতে এই জেল সাহায্য করে। মাথার ও ত্বকে এই জেল ব্যবহার করে অ২৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। ( অ্যালো ভেরা দিয়ে রূপচর্চা )

মধু দিয়ে উজ্জ্বল ত্বক গড়ে তুলুন

Image
মধু দিয়ে উজ্জ্বল ত্বক গড়ে তুলুন 1 এটি এক ধরনের প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার।  মধু বাতাস থেকে জলীয়কণা ত্বকের ভিতরে টেনে নেয় যা ত্বকের গভীরে নমনীয়তা ধরে রাখতে সাহায্য করে। নমনীয়তা ধরে রাখতে মধু দারুণ উপকারী। 2 ১ টেবিল-চামচ পরিমাণ মধু পরিষ্কার ও শুষ্ক ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পরে কুসুমগরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বক হবে কোমল ও মসৃণ। 3 ২ টেবিল-চামচ  নারকেল তেলের সঙ্গে ১ টেবিল-চামচ বিশুদ্ধ মধু ভালোভাবে মিশিয়ে চোখের চারপাশের ত্বক বাদ দিয়ে মিশ্রণটি পরিষ্কার ও শুষ্ক ত্বকে হালকাভাবে হাত ঘুরিয়ে মালিশ করুন।  তারপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। 4 ত্বকের কালো দাগ দূর করতে:   ১ টেবিল-চামচ বিশুদ্ধ মধুর সঙ্গে ১ টেবিল-চামচ নারকেল বা জলপাইয়ের তেল মিশিয়ে নিয়ে ত্বকের যেখানে দাগ  চিহ্ন আছে সেখানে মিশ্রণটি লাগিয়ে ১-২ মিনিট হাত দিয়ে ভাল করে মালিশ করতে হবে। তারপর ত্বকে গরম তোয়ালে চেপে ধরে রাখতে হবে ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত্র। প্রতিদিন ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। 5 ব্রণ দূর করতে   ছেলেমেয়ে থেকে শুরু করে মোটামুটি সব বয়সের মানুষের জন্য ব্রণ একটি চিন্তার কারণ। ম

নারকেল পানির সঙ্গে শুষ্ক স্কিন Hydrate

Image
নারকেল পানির সঙ্গে শুষ্ক স্কিন Hydrate 1 আপনার সকালের শুরু হউকু একটি গ্লাস তাজা নারকেল  পানি দিয়ে। 2 এবং, সারা দিন, ফিল্টার জল পান কর্রু। 3 ত্বক-হাইড্রেটিং খাবার এর মধ্যে জলপাই এবং নারকেল অন্তর্ভুক্ত। ( নারকেল পানির সঙ্গে শুষ্ক স্কিন Hydrate )

পাকা পেপে মাস্ক দিয়ে আপনার মুখ পুনরুজ্জীবিত করুন এবং ডেড স্কিন সরান।

Image
পাকা পেপে মাস্ক দিয়ে আপনার মুখ পুনরুজ্জীবিত করুন 1 পেপেতে প্রাকৃতিক এনজাইম পেপাইন রয়েছে, এবং আনারস এনজাইম ব্রোমেলাইন ধারণ করে, যা স্বাভাবিকভাবেই চামড়াটিকে মসৃণ এবং নরম রেখে ত্বকের exfoliate করতে সাহায্য করে। 2 গায়ের রঙ ফর্সা করে পেঁপে এতে আছে ভিটামিন সি যা ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করে। 3 পাকা পেঁপের নরম  অংশ হাতে নিয়ে মুখে, ঘাড়ে, হাতে এবং পায়ে মেখে নিন। শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন । 4 ত্বকে শুকানোর জন্য  5  থেকে 15 মিনিটের জন্য ছেড়ে দিন। 5 আপনার যদি সংবেদনশীল ত্বক হয়ে  থাকে তবে মুখে দেয়ার আগে আপনার হাঁতে একবার ব্যাবহার করুন। 6 আপকে শুধুমাত্র প্রতি সপ্তাহে একবার বা দুবার এই কাজ করতে হবে। (  পাকা পেপে মাস্ক দিয়ে আপনার মুখ পুনরুজ্জীবিত করুন এবং ডেড স্কিন সরান )